সবচেয়ে বেশি যানজট ম্যাক্সিকো সিটিতে

এপ্রিল ৩, ২০১৬

images11ঢাকা জার্নাল : ঢাকার যানজট নিয়ে বিরক্ত নয় এমন মানুষ পাওয়া দুষ্কর। অনেকেই ইতোমধ্যে শহরটিকে বসবাসের অযোগ্য বানাতেও ছাড়েনি। তবে গবেষণা বলছে, এটি সারা পৃথিবীরই সমস্যা। অ্যামস্টারডাম ভিত্তিক জিপিএস ও ট্রাভেল সার্ভিস কোম্পানির তথ্য মোতাবেক ২০০৮ সালের পর সারাবিশ্বের যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে ১৩ শতাংশ। শত শত কর্মঘন্টা নষ্ট হচ্ছে যানজটের কারণে। হিসেব মতে শুধু ম্যাক্সিকো সিটিতে সকাল ও সন্ধ্যার অফিস যাওয়া ও আসার সময়ে প্রায় দ্বিগুণ বেশি সময় লাগছে। এতে বছরে একজন মানুষের নষ্ট হচ্ছে ২১৯ কর্মঘন্টা। শুধু অফিস সময় ছাড়াও শহরটিতে সারাদিনেই যানজট লেগেই থাকে, ম্যাক্সিকো সিটিতে সারাদিন গড়ে ৫৯% সময় অপচয় হচ্ছে যানজটের কারণে।
চলুন দেখে নেওয়া যাক, কোন শহরে স্বাভাবিকের চেয়ে কতটুকু বেশি সময় লাগছে।
ম্যাক্সিকো সিটি: ম্যাক্সিকোর রাজধানী, এখানে স্বাভাবিকের চেয়ে ৫৯ শতাংশ সময় বেশি লাগছে। (অফিস সময়ে- সকাল: ৯৭%, সন্ধ্যা: ৯৪%)
ব্যাংকক: থাইল্যান্ডের রাজধানী, স্বাভাবিকের চেয়ে সময় লাগছে ৫৭ শতাংশ (অফিস সময়ে- সকাল: ৮৫% সন্ধ্যা: ১১৪% )
ইস্তাম্বুল: তুরষ্কের ঐতিহাসিক শহর। যানজট কেড়ে নিচ্ছে ৫০% বেশি সময় (অফিস সময়ে- সকাল: ৬২% সন্ধ্যা: ৯৪%)
রিও ডি জেনেরিও: ব্রাজিলের রাজধানী, এখানে ৪৭% বেশি সময় লাগছে। (অফিস সময়ে- সকাল: ৬৬% সন্ধ্যা: ৮৯%)
মস্কো: রাশিয়ার রাজধানী। ৪৪% বেশি সময় লাগছে। (অফিস সময়ে- সকাল: ৭১% সন্ধ্যা: ৯১%)
বুকারেস্ট: রোমানিয়ার রাজধানী। ৪৩% বেশি সময় লাগছে। (অফিস সময়ে- সকাল: ৮৩% সন্ধ্যা: ৮৭%)
সালভাদর: মধ্য আমেরিকার ঘনবসতির ক্ষুদ্র একটি দেশ। অতিরিক্ত সময় লাগছে ৪৩%। (অফিস সময়ে- সকাল: ৬৭% সন্ধ্যা: ৭৪%)
রিকিফে: ব্রাজিলের পারনাম্বুকো প্রদেশের রাজধানী। অতিরিক্ত সময় লাগছে ৪৩%। (অফিস সময়ে- সকাল: ৭২% সন্ধ্যা: ৭৫%)
চাংডু: দক্ষিণ পশ্চিম চীনের সিচুয়ান প্রদেশের রাজধানী। অতিরিক্ত সময় লাগছে ৪১%। (অফিস সময়ে- ৭৩% সকাল: সন্ধ্যা: ৮১%)
লস অ্যাঞ্জেলস: যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ার শহর। অতিরিক্ত সময় লাগছে ৪১%। (অফিস সময়ে- সকাল: ৬০% সন্ধ্যা: ৮১%)
ফোর্বসের অনুকরণে লেখা।সবচেয়ে বেশি যানজট ম্যাক্সিকো সিটিতে
আমাদের সময়.কম : ০৩/০৪/২০১৬
রসধমবংঅনির্বাণ বড়–য়া : ঢাকার যানজট নিয়ে বিরক্ত নয় এমন মানুষ পাওয়া দুষ্কর। অনেকেই ইতোমধ্যে শহরটিকে বসবাসের অযোগ্য বানাতেও ছাড়েনি। তবে গবেষণা বলছে, এটি সারা পৃথিবীরই সমস্যা। অ্যামস্টারডাম ভিত্তিক জিপিএস ও ট্রাভেল সার্ভিস কোম্পানির তথ্য মোতাবেক ২০০৮ সালের পর সারাবিশ্বের যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে ১৩ শতাংশ। শত শত কর্মঘন্টা নষ্ট হচ্ছে যানজটের কারণে। হিসেব মতে শুধু ম্যাক্সিকো সিটিতে সকাল ও সন্ধ্যার অফিস যাওয়া ও আসার সময়ে প্রায় দ্বিগুণ বেশি সময় লাগছে। এতে বছরে একজন মানুষের নষ্ট হচ্ছে ২১৯ কর্মঘন্টা। শুধু অফিস সময় ছাড়াও শহরটিতে সারাদিনেই যানজট লেগেই থাকে, ম্যাক্সিকো সিটিতে সারাদিন গড়ে ৫৯% সময় অপচয় হচ্ছে যানজটের কারণে।
চলুন দেখে নেওয়া যাক, কোন শহরে স্বাভাবিকের চেয়ে কতটুকু বেশি সময় লাগছে।
ম্যাক্সিকো সিটি: ম্যাক্সিকোর রাজধানী, এখানে স্বাভাবিকের চেয়ে ৫৯ শতাংশ সময় বেশি লাগছে। (অফিস সময়ে- সকাল: ৯৭%, সন্ধ্যা: ৯৪%)
ব্যাংকক: থাইল্যান্ডের রাজধানী, স্বাভাবিকের চেয়ে সময় লাগছে ৫৭ শতাংশ (অফিস সময়ে- সকাল: ৮৫% সন্ধ্যা: ১১৪% )
ইস্তাম্বুল: তুরষ্কের ঐতিহাসিক শহর। যানজট কেড়ে নিচ্ছে ৫০% বেশি সময় (অফিস সময়ে- সকাল: ৬২% সন্ধ্যা: ৯৪%)
রিও ডি জেনেরিও: ব্রাজিলের রাজধানী, এখানে ৪৭% বেশি সময় লাগছে। (অফিস সময়ে- সকাল: ৬৬% সন্ধ্যা: ৮৯%)
মস্কো: রাশিয়ার রাজধানী। ৪৪% বেশি সময় লাগছে। (অফিস সময়ে- সকাল: ৭১% সন্ধ্যা: ৯১%)
বুকারেস্ট: রোমানিয়ার রাজধানী। ৪৩% বেশি সময় লাগছে। (অফিস সময়ে- সকাল: ৮৩% সন্ধ্যা: ৮৭%)
সালভাদর: মধ্য আমেরিকার ঘনবসতির ক্ষুদ্র একটি দেশ। অতিরিক্ত সময় লাগছে ৪৩%। (অফিস সময়ে- সকাল: ৬৭% সন্ধ্যা: ৭৪%)
রিকিফে: ব্রাজিলের পারনাম্বুকো প্রদেশের রাজধানী। অতিরিক্ত সময় লাগছে ৪৩%। (অফিস সময়ে- সকাল: ৭২% সন্ধ্যা: ৭৫%)
চাংডু: দক্ষিণ পশ্চিম চীনের সিচুয়ান প্রদেশের রাজধানী। অতিরিক্ত সময় লাগছে ৪১%। (অফিস সময়ে- ৭৩% সকাল: সন্ধ্যা: ৮১%)
লস অ্যাঞ্জেলস: যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ার শহর। অতিরিক্ত সময় লাগছে ৪১%। (অফিস সময়ে- সকাল: ৬০% সন্ধ্যা: ৮১%)
ফোর্বসের অনুকরণে লেখা।

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.