তুরাগ তীরে লাখো মুসল্লির ঢল

জানুয়ারি ৩১, ২০১৪

Turagতাবলীগ জামাতের সবচেয়ে বড় সমাবেশ বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্বের প্রথম দিনে টঙ্গীর তুরাগ তীরে সমবেত হয়েছেন কয়েক লাখ মুসল্লি।শুক্রবার বাদ ফজর ভারতের মাওলানা

জামশেদের বয়ানের মাধ্যমে ইজতেমার মূল কাজ হয়। বাংলার পাশাপাশি বিভিন্ন ভাষায় মূল বয়ান তরজমা করা হচ্ছে।

অবশ্য বুজুর্গ মুসুল্লিদের উপস্থিতে বৃহস্পতিবার বাদ মাগরিব থেকেই ময়দানে ঈমান, আমল ও আখলাকের আ’ম বয়ানের মধ্য দিয়ে দ্বিতীয় পর্বের ইজতেমার সূচনা ঘটছে।

সম্পূর্ণ অনানুষ্ঠানিক ও সভাপতিত্বহীন এ বিশ্ব সম্মেলনে যোগ দিতে দেশ-বিদেশের লাখ লাখ মানুষ জড়ো হয়েছেন তুরাগ তীরে।

দ্বিতীয় ধাপের প্রথম দিনও শুক্রবার দুপুর দেড়টায় অনুষ্ঠিত হবে দেশের বৃহত্তম জুমার নামাজ। এর আগে ২৪ জানুয়ারি শুরু হয়ে ২৬ জানুয়ারি পর্যন্ত চলে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম দফা।

মুসুল্লিদের স্থান সংকুলান না হওয়ায় ২০১১সাল থেকে টঙ্গীতে দু’দফায় বিশ্বইজতেমা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

ইজতেমাস্থলে বিদেশি ও সাধারণ মুসুল্লিদের নিরাপত্তা দিতে পুলিশ, আনসার ও র‌্যাব সদস্যসহ বিভিন্ন গোয়েন্দাসংস্থার সদস্যরা নিরাপত্তা ও শান্তি শৃঙ্খলার কাজে নিয়োজিত রয়েছেন।

এদিকে বিপুল মানুষের তুরাগমুখে স্রোতের কারণে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কসহ আশেপাশের সড়কগুলোতে সকাল থেকে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। স্থান সংকুলান না হওয়ায় অনেককেই দেখা গেছে খোলা জায়গায় খবরের কাগজ, জায়নামাজ, পলিথিন ও হোগলা বিছিয়ে অবস্থান নিয়েছেন।

ইজতেমাস্থলে বিদেশি ও সাধারণ মুসল্লিদের নিরাপত্তা দিতে পাঁচস্তর বিশ্বিষ্ট নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। পুলিশ, আনসার ও র‌্যাব সদস্যসহ বিভিন্ন গোয়েন্দাসংস্থার সদস্যরা নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলার কাজে নিয়োজিত রয়েছেন।

গাজীপুরের পুলিশ সুপার আব্দুল বাতেন জানান, ইজতেমা উপলক্ষে কড়া নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। ইজতেমা মাঠের সার্বিক নিরাপত্তার জন্য র‌্যাব পুলিশসহ এবার ১১ হাজার নিরাপত্তাকর্মী মোতায়েন রয়েছে। পুলিশ ও র‌্যাবের বেশ কিছু সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে সার্বিক নিরাপত্তা মনিটরিং করা হচ্ছে। এছাড়া বাইনোকুলার, মেটাল ডিটেক্টর, কন্ট্রোল রুমও স্থাপন করা হয়েছে।

ইজতেমা মাঠের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বেশ কিছু ওয়াচ টাওয়ার নির্মাণ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

ইজতেমার  প্রথম আয়োজন শুরু হয় ১৯৪৬ সালে কাকরাইল মসজিদে। তারপর ১৯৪৮সালে চট্টগ্রামের হাজি ক্যাম্পে ও ১৯৫৮ সালে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর লোকসংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় ১৯৬৬ সালে গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ নদীর তীরে বর্তমানস্থলে স্থানান্তর করা হয়েছে। পরে সরকারিভাবে তুরাগ তীরের ১৬০ একর জমি স্থায়ীভাবে ইজতেমার জন্য বরাদ্দ দেয়া হয়।

মুসল্লিদের স্থান সংকুলান না হওয়ায় ২০১১ সাল থেকে দু’দফায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিশ্ব ইজতেমা।

রোববার দুপুরে আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে এবারের বিশ্ব ইজতেমা।

অবশ্য বুজুর্গ মুসুল্লিদের উপস্থিতে বৃহস্পতিবার বাদ মাগরিব থেকেই ময়দানে ঈমান, আমল ও আখলাকের আ’ম বয়ানের মধ্য দিয়ে দ্বিতীয় পর্বের ইজতেমার সূচনা ঘটছে।

সম্পূর্ণ অনানুষ্ঠানিক ও সভাপতিত্বহীন এ বিশ্ব সম্মেলনে যোগ দিতে দেশ-বিদেশের লাখ লাখ মানুষ জড়ো হয়েছেন তুরাগ তীরে।

দ্বিতীয় ধাপের প্রথম দিনও শুক্রবার দুপুর দেড়টায় অনুষ্ঠিত হবে দেশের বৃহত্তম জুমার নামাজ। এর আগে ২৪ জানুয়ারি শুরু হয়ে ২৬ জানুয়ারি পর্যন্ত চলে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম দফা।

মুসুল্লিদের স্থান সংকুলান না হওয়ায় ২০১১সাল থেকে টঙ্গীতে দু’দফায় বিশ্বইজতেমা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

ইজতেমাস্থলে বিদেশি ও সাধারণ মুসুল্লিদের নিরাপত্তা দিতে পুলিশ, আনসার ও র‌্যাব সদস্যসহ বিভিন্ন গোয়েন্দাসংস্থার সদস্যরা নিরাপত্তা ও শান্তি শৃঙ্খলার কাজে নিয়োজিত রয়েছেন।

এদিকে বিপুল মানুষের তুরাগমুখে স্রোতের কারণে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কসহ আশেপাশের সড়কগুলোতে সকাল থেকে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। স্থান সংকুলান না হওয়ায় অনেককেই দেখা গেছে খোলা জায়গায় খবরের কাগজ, জায়নামাজ, পলিথিন ও হোগলা বিছিয়ে অবস্থান নিয়েছেন।

ইজতেমাস্থলে বিদেশি ও সাধারণ মুসল্লিদের নিরাপত্তা দিতে পাঁচস্তর বিশ্বিষ্ট নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। পুলিশ, আনসার ও র‌্যাব সদস্যসহ বিভিন্ন গোয়েন্দাসংস্থার সদস্যরা নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলার কাজে নিয়োজিত রয়েছেন।

গাজীপুরের পুলিশ সুপার আব্দুল বাতেন জানান, ইজতেমা উপলক্ষে কড়া নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। ইজতেমা মাঠের সার্বিক নিরাপত্তার জন্য র‌্যাব পুলিশসহ এবার ১১ হাজার নিরাপত্তাকর্মী মোতায়েন রয়েছে। পুলিশ ও র‌্যাবের বেশ কিছু সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে সার্বিক নিরাপত্তা মনিটরিং করা হচ্ছে। এছাড়া বাইনোকুলার, মেটাল ডিটেক্টর, কন্ট্রোল রুমও স্থাপন করা হয়েছে।

ইজতেমা মাঠের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বেশ কিছু ওয়াচ টাওয়ার নির্মাণ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

ইজতেমার  প্রথম আয়োজন শুরু হয় ১৯৪৬ সালে কাকরাইল মসজিদে। তারপর ১৯৪৮সালে চট্টগ্রামের হাজি ক্যাম্পে ও ১৯৫৮ সালে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর লোকসংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় ১৯৬৬ সালে গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ নদীর তীরে বর্তমানস্থলে স্থানান্তর করা হয়েছে। পরে সরকারিভাবে তুরাগ তীরের ১৬০ একর জমি স্থায়ীভাবে ইজতেমার জন্য বরাদ্দ দেয়া হয়।

মুসল্লিদের স্থান সংকুলান না হওয়ায় ২০১১ সাল থেকে দু’দফায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিশ্ব ইজতেমা।

রোববার দুপুরে আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে এবারের বিশ্ব ইজতেমা।

 

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.