বিশ্ব শান্তিরক্ষা মিশনে নতুন চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশের

জুলাই ৪, ২০১৩

bangladesh003ঢাকা জার্নাল: বিশ্বশান্তি রক্ষায় জাতিসংঘ মিশনে নতুন চ্যলেঞ্জ মোকাবিলা করে টিকে থাকতে হবে বাংলাদেশকে। আর এই টিকে থাকার লড়াইয়ে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি ছাড়াও পুলিশের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট করারও উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।

বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের নিজ কার্যালয়ে এ তথ্য দেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, “মিশন তালিকাভুক্ত দেশের ভাষা-সংস্কৃতি এবং খাদ্যাভাসসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণের জন্য বাংলাদেশে একটি ইনস্টিটিউট করার এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছে জাতিসংঘ। তবে বাংলাদেশকে অর্থ সহায়তার প্রস্তাবে এখনও কোন সাড়া দেয়নি জাতিসংঘ।”

শামসুল হক টুকু জানান, “বিশ্ব শান্তিরক্ষার ধারণা পাল্টে গেছে। আগে বলা হত ‘বিশ্ব শান্তি রক্ষা’ আর এখন বলা হচ্ছে ‘বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠা’।

টুকু বলেন, “জাতিসংঘ শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে যে সব দেশে পুলিশ সদস্য নেবে সেসব দেশের ভাষা-সংস্কৃতি জানার বিষয়ে অগ্রাধিকার নিশ্চিত করতে চায়। এছাড়া শান্তিরক্ষা মিশনের পরিসর সংকুচিত হচ্ছে। এ কারণে বাংলাদেশের জন্য জাতিসংঘ মিশনে শান্তিরক্ষি পাঠানো এবং সুনাম টিকিয়ে রাখার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে।” তবে নারী সদস্যদরা গ্রহণযোগ্যতায় প্রসংশিত হয়েছে।

বর্তমানে মিশনে চ্যালেঞ্জের বিষয় উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, “বাজেট সীমাবদ্ধতার কারণে শান্তিরক্ষা মিশনের সংখ্যা কমিয়ে আনার পরিকল্পনা নিয়েছে জাতিসংঘ। সদস্য দেশগুলো আগে যারা মিশনে অংশ নেয়নি, তারাও অংশ নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে।”

টুকু আরো বলেন, “আফ্রিকা মহাদেশের শান্তিরক্ষা মিশনে আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থাগুলো জাতিসংঘের পাশপাশি জোরালো ভুমিকা পালনের জন্য সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে। এর ফলে আফ্রিকার সদস্য রাষ্টগুলোর সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ কারণে বর্তমানে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনগুলো আঞ্চলিক সংস্থাগুলোর সমন্বয়ে একটি হাইব্রি

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.