হুমায়ূনের প্রথম স্ত্রী গুলতেকিনের সাহিত্যে আত্মপ্রকাশ
ঢাকা জার্নাল : এবারের বইমেলায় কবিতার বই দিয়ে সাহিত্যে আত্মপ্রকাশ করলেন প্রয়াত নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের প্রথম স্ত্রী গুলতেকিন। অমর একুশে গ্রন্থমেলায় তার প্রথম কবিতার বই ‘আজো, কেউ হাঁটে অবিরাম’ এনেছে প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান তাম্রলিপি। ‘গুলতেকিন আহমেদ’ হিসেবে পরিচিতি থাকলেও বইতে তার নাম লেখা হয়েছে গুলতেকিন খান।
তাম্রলিপি’র প্রকাশক তারিকুল ইসলাম রনি বলেন, ‘বইমেলার প্রথম দিন থেকে স্টলে গুলতেকিন খানের বইটি পাওয়া যাচ্ছে। আগামী শুক্রবার (০৫ ফেব্রুয়ারি) বাংলা একাডেমির কবি শামসুর রাহমান সেমিনার কক্ষে বইটির প্রকাশনা উৎসব হবে। এতে বইয়ের লেখক উপস্থিত থাকবেন।’
তিনি বলেন, ‘বইটিতে ৩৫টি কবিতা রয়েছে। এটি লেখকের নতুন বই হলেও পাঠকের প্রতিটি কবিতাই ভালো লাগবে। সামান্যকে তিনি খুব সাধারণ শব্দে অসামান্য করে তুলেছেন।’
গুলতেকিন বইটি উৎসর্গ করেছেন দাদা প্রিন্সিপাল ইব্রাহীম খাঁকে। লিখেছেন ‘প্রথম পাঠক, পথ প্রদর্শক, আমার দাদা প্রিন্সিপাল ইব্রাহীম খানকে।’ ধ্রুব এষের আঁকা প্রচ্ছদে গুলতেকিনের বইটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১৩৫ টাকা।
‘আজো, কেউ হাঁটে অবিরাম’ বইটির লেখক পরিচিতিতে বলা হয়েছে- পেশায় শিক্ষকতা, নেশায় শিল্প ও সাহিত্য আর প্রবণতায় সর্বজীবের প্রতি শ্রদ্ধা আর মানবতা।
গুলতেকিনের লেখালেখিতে হাতেখড়ি হয়েছিল সেই প্রথম কৈশোরেই। ছাপার অক্ষরে প্রথম লেখা দেখে দাদা এদেশের প্রবাদ-প্রতীম শিক্ষাগুরু প্রিন্সিপাল ইব্রাহীম খাঁ পৈত্রিক ভিটে ধানমণ্ডির ‘দখিন হাওয়া’য় মাথায় হাত রেখে উপহার দিয়েছিলেন নগদ পাঁচ টাকা।
বইয়ের ফ্ল্যাপে গুলতেকিন সম্পর্কে আরও লেখা রয়েছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি সাহিত্যের পাঠ নিয়ে ‘জীবনের প্রয়োজনে’ বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা শুরু করলেও ততোদিনে হারিয়েছেন লেখার খাতা।
হুমায়ূন আহমেদ যখন উপন্যাস লিখতে শুরু করেছিলেন, তখন গুলতেকিনের সঙ্গে তার বিয়ে হয়।
৩২ বছরের দাম্পত্য জীবনে তাদের চার ছেলে-মেয়ে রয়েছেন। ২০০৫ সালে গুলতেকিনের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওনকে বিয়ে করেন হুমায়ূন।
‘আজো, কেউ হাঁটে অবিরাম’ বইটির লেখক পরিচিতিতে বলা হয়েছে- পেশায় শিক্ষকতা, নেশায় শিল্প ও সাহিত্য আর প্রবণতায় সর্বজীবের প্রতি শ্রদ্ধা আর মানবতা।
গুলতেকিনের লেখালেখিতে হাতেখড়ি হয়েছিল সেই প্রথম কৈশোরেই। ছাপার অক্ষরে প্রথম লেখা দেখে দাদা এদেশের প্রবাদ-প্রতীম শিক্ষাগুরু প্রিন্সিপাল ইব্রাহীম খাঁ পৈত্রিক ভিটে ধানমণ্ডির ‘দখিন হাওয়া’য় মাথায় হাত রেখে উপহার দিয়েছিলেন নগদ পাঁচ টাকা।
বইয়ের ফ্ল্যাপে গুলতেকিন সম্পর্কে আরও লেখা রয়েছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি সাহিত্যের পাঠ নিয়ে ‘জীবনের প্রয়োজনে’ বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা শুরু করলেও ততোদিনে হারিয়েছেন লেখার খাতা।
হুমায়ূন আহমেদ যখন উপন্যাস লিখতে শুরু করেছিলেন, তখন গুলতেকিনের সঙ্গে তার বিয়ে হয়।
৩২ বছরের দাম্পত্য জীবনে তাদের চার ছেলে-মেয়ে রয়েছেন। ২০০৫ সালে গুলতেকিনের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওনকে বিয়ে করেন হুমায়ূন।
ঢাকা জার্নাল, ফেব্রুয়ারি ০২, ২০১৬