থার্টি ফার্স্ট নাইটে ১০ হাজার পুলিশ
ঢাকা জার্নাল: থার্টি ফার্স্ট নাইটে রাজধানীতে বিশেষ নিরাপত্তা দিতে পোশাক ও সাদাপোশাকে ১০ হাজার পুলিশ মোতায়েন থাকবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া।
একইসঙ্গে ওই রাতে রাজধানীতে কোনো বার খোলা রাখা যাবে না।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।
আছাদুজ্জামান মিয়া বলেন, ‘নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা থাকবে গোটা রাজধানী। এ জন্য পোশাক ও সাদাপোশাকে প্রায় ১০ হাজার পুলিশ সদস্য মাঠে মোতায়েন থাকবে।’
তিনি বলেন, ‘থার্টি ফার্স্ট নাইটে রাজধানীর কোনো উন্মুক্ত জায়গায় নাচ-গান বা কোনো সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করা যাবে না। তা ছাড়া এ রাতে কোথাও আতশবাজি বা পটকা ফোটানো যাবে না।’
থার্টি ফার্স্ট নাইটে রাজধানীতে কোনো বার খোলা রাখা যাবে না উল্লেখ করে কমিশনার বলেন, ‘মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করছি। সন্ধ্যা ৬টার পর রাজধানীর কোনো বার খোলা রাখা যাবে না।’
তিনি বলেন, ‘রাজধানীর গুলশান, বনানী ও বারিধারা এলাকায় বসবাসরত নাগরিকদের থার্টি ফার্স্ট নাইটে রাত ৮টার মধ্যে নিজ এলাকায় ফিরে আসতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) এলাকায় সন্ধ্যা ৬টার পর বহিরাগত কোনো ব্যক্তি বা যানবাহন প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। ঢাবির আবাসিক এলাকায় বসবাসরত শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের গাড়ি নির্ধারিত সময়ের পর পরিচয় দেওয়ার মাধ্যমে নীলক্ষেত ও শাহবাগ ক্রসিং দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে।’
ঢাকা জার্নাল, ডিসেম্বর ২৯, ২০১৬।