চাকরি ফিরে পাচ্ছেন বঙ্গবন্ধু মেডিকেলের ১৪০ চিকিৎসক
ঢাকা জার্নাল : বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) নিয়োগ পাওয়া ১৪০ জন চিকিৎসক তাদের দায়িত্বে বহাল থাকবেন বলে রায় দিয়েছে সর্বোচ্চ আদালত।
নিয়োগ অবৈধ ঘোষণা করে হাই কোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে এই চিকিৎসকদের করা আপিলের শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পাঁচ সদস্যের বেঞ্চ রোববার এই আদেশ দেয়।
হাই কোর্টের রায়ের পর ২০১৬ সালের মার্চ থেকে এই চিকিৎসকরা বেতন পাচ্ছেন না। ওই বছরের এপ্রিল থেকে তাদের হাজিরা খাতাতেও সই করতে দেওয়া হচ্ছিল না।
আপিল বিভাগ রায়ে বলেছে, চাকরিতে ফিরতে পারলেও ২০১৬ সালের মার্চ থেকে নতুন করে যোগদান পর্যন্ত সময়ের বেতন তারা পাবেন না।
মাঝখানের এই সময়টুকু তাদের অবৈতনিক ছুটি হিসেবে গণ্য হবে বলে চিকিৎসকদের আইনজীবী তানিম হোসেইন শাওন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান।
২০০৫ সালের ১৮ অক্টোবর চিকিৎসক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেয় বিএসএমএমইউ কর্তৃপক্ষ। এর ধারাবাহিকতায় ২০০৫ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০০৬ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত কয়েক শ চিকিৎসককে নিয়োগ দেওয়া হয়।
ওই বিজ্ঞপ্তির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাই কোর্টে রিট আবেদন করেন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) বর্তামান সভাপতি অধ্যাপক এম ইকবাল আর্সলান।
ওই রিটের চূড়ান্ত শুনানি শেষে ২০১০ সালের ১৪ ডিসেম্বর হাই কোর্ট ওই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেয়। হাই কোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে নিয়োগপ্রাপ্ত চিকিৎসকরা লিভ টু আপিল চাইলে আপিল বিভাগ গত বছরের ২২ ফেব্রুয়ারি তা খারিজ করে হাই কোর্টে রায় বহাল রাখে।
এরপর ওই খারিজের আদেশ পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) জন্য ১১০ জন চিকিৎসক আবার আবেদন করেন। এই আবেদনের শুনানি নিয়ে গত বছরের ৪ সেপ্টেম্বর আপিল বিভাগ তা গ্রহণ করে আপিল করার অনুমতি দেয়।
এরপর ১৪০ জন চিকিৎসক আপিল করেন, যার ওপর গত সপ্তাহে শুনানি করে আপিল বিভাগ ২১ মে রায়ের দিন রাখে।
আদালতে চিকিৎসকদের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. কামাল হোসেন, এম আমীর উল ইসলাম ও কামরুল হক সিদ্দিকী। সঙ্গে ছিলেন শরীফ ভূঁইয়া ও তানিম হোসেইন শাওন। অন্যদিকে বিএসএমএমইউর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মাহবুবে আলম ও তানজিব উল আলম।
নিয়োগ অবৈধ ঘোষণা করে হাই কোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে এই চিকিৎসকদের করা আপিলের শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পাঁচ সদস্যের বেঞ্চ রোববার এই আদেশ দেয়।
হাই কোর্টের রায়ের পর ২০১৬ সালের মার্চ থেকে এই চিকিৎসকরা বেতন পাচ্ছেন না। ওই বছরের এপ্রিল থেকে তাদের হাজিরা খাতাতেও সই করতে দেওয়া হচ্ছিল না।
আপিল বিভাগ রায়ে বলেছে, চাকরিতে ফিরতে পারলেও ২০১৬ সালের মার্চ থেকে নতুন করে যোগদান পর্যন্ত সময়ের বেতন তারা পাবেন না।
মাঝখানের এই সময়টুকু তাদের অবৈতনিক ছুটি হিসেবে গণ্য হবে বলে চিকিৎসকদের আইনজীবী তানিম হোসেইন শাওন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান।
২০০৫ সালের ১৮ অক্টোবর চিকিৎসক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেয় বিএসএমএমইউ কর্তৃপক্ষ। এর ধারাবাহিকতায় ২০০৫ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০০৬ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত কয়েক শ চিকিৎসককে নিয়োগ দেওয়া হয়।
ওই বিজ্ঞপ্তির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাই কোর্টে রিট আবেদন করেন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) বর্তামান সভাপতি অধ্যাপক এম ইকবাল আর্সলান।
ওই রিটের চূড়ান্ত শুনানি শেষে ২০১০ সালের ১৪ ডিসেম্বর হাই কোর্ট ওই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেয়। হাই কোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে নিয়োগপ্রাপ্ত চিকিৎসকরা লিভ টু আপিল চাইলে আপিল বিভাগ গত বছরের ২২ ফেব্রুয়ারি তা খারিজ করে হাই কোর্টে রায় বহাল রাখে।
এরপর ওই খারিজের আদেশ পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) জন্য ১১০ জন চিকিৎসক আবার আবেদন করেন। এই আবেদনের শুনানি নিয়ে গত বছরের ৪ সেপ্টেম্বর আপিল বিভাগ তা গ্রহণ করে আপিল করার অনুমতি দেয়।
এরপর ১৪০ জন চিকিৎসক আপিল করেন, যার ওপর গত সপ্তাহে শুনানি করে আপিল বিভাগ ২১ মে রায়ের দিন রাখে।
আদালতে চিকিৎসকদের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. কামাল হোসেন, এম আমীর উল ইসলাম ও কামরুল হক সিদ্দিকী। সঙ্গে ছিলেন শরীফ ভূঁইয়া ও তানিম হোসেইন শাওন। অন্যদিকে বিএসএমএমইউর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মাহবুবে আলম ও তানজিব উল আলম।
ঢাকা জার্নাল, মে ২১, ২০১৭।