আবুল হোসেনের সঙ্গে বাদ পড়েছেন যারা
যাদের বাদ দেয়া হয়েছে তারা হলেন দিনাজপুর-৬ আসনের ড. আজিজুল ইসলাম, রংপুর-৬ আসনের আবুল কালাম আজাদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনের বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অব.) এনামুল হক, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ মু. জিয়াউর রহমান, রাজশাহী-২ আসনের মেরাজউদ্দিন মোল্লা, সিরাজগঞ্জ-৪ শফিকুল ইসলাম সিরাজগঞ্জ-৬ চয়ন ইসলাম পাবনা-২ আসনের একে খোন্দকার, কুষ্টিয়া-৩ কেএইচ রশিদুজ্জামান দুদু (শারীরিক বিবেচনায়)।
এছাড়াও মেহেরপুর-১ জয়নাল আবেদীন, কুষ্টিয়া-৪ সুলতানা তরুন, ঝিনাইদহ-৪ আব্দুল মান্নান, সিরাজগঞ্জ-১ তানভীর শাকিল জয় (বাবা মোহাম্মদ নাসিমকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে)। যশোর-২ মোস্তফা্ ফারুক মোহাম্মদ, যশোর-৩ খালেদুর রহমান টিটু, যশোর-৬ শেখ আব্দুল ওহাব, নড়াইল-২ এসকে আবু বাকের, বাগেরহাট-৩ হাবিবুন নাহার খালেক (স্বামীকে আসন ছাড়া হয়েছে), খুলনা-১ ননী গোপাল মণ্ডল, খুলনা-৪ মোল্লা জালাল উদ্দিন, খুলনা-৬ সোহরাব আলী সানা।
সাতক্ষীরা-১ শেখ মুবিজুর রহমান, পটুয়াখালী-৩ গোলাম মওলা রণি, পিরোজপুর-১ অধ্যক্ষ শাহ আলম, জামালপুর-৪ ডা. মুরাদ হাসান, ময়মনসিংহ-২ হায়াতোর রহমান খান, ময়মনসিংহ-১০ ক্যাপ্টেন গিয়াস উদ্দিন, নেত্রকোনা-১ মোশতাক আহমেদ রুহী, নেত্রকোনা-২ মো. আলী আশরাফ খান খসরু, নেত্রকোনা-৩ মঞ্জুর কাদের কোরেশী, কিশোরগঞ্জ-২ অধ্যাপক এমএ মান্নান, মানিকগঞ্জ-১ এবিএম আনোয়ার, মুন্সিগঞ্জ-৩ এম ইদ্রিস আলী ঢাকা-১৯ মুরাদ জং, নারায়ণগঞ্জ-৩ আব্দুল্লাহ আল কায়সার, নারায়ণগঞ্জ-৪ সারাহ বেগম কবরী।
ফরিদপুর-৪ নিলুফার জাফর উল্লাহ (স্বামীকে ছেড়ে দিতে হয়েছে), মাদারীপুর-৩ সৈয়দ আবুল হোসেন, সুনামগঞ্জ-৪ মতিউর রহমান, সিলেট-৫ হাফিজ আহমেদ মজুমদার, হবিগঞ্জ-৪ এনামুল হক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ মোহাম্মদ শাহ আলম, চাঁদপুর-২ মো. রফিকুল ইসলাম।
ঢাকা জার্নাল, নভেম্বর ২৯, ২০১৩।