মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রফতানি : যৌথ মনিটরিং সেল গঠনের দাবি
মে ১, ২০১৩ ঢাকা জার্নাল: সরকারি উদ্যোগে মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রফতানিতে স্বচ্ছতা রক্ষা এবং কর্মীদের হয়রানী রোধ করতে দুই দেশের মাধ্যমে যৌথভাবে মনিটরিং সেল গঠনের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স ওয়েলফেয়ার সেন্টার।
সংগঠনটির দাবি, মালয়েশিয়ায় কর্মীরা হাই কমিশিনের সহযোগিতা না পাওয়ার কারণে এবং বিভিন্ন হয়নারীর শিকার হচ্ছে। সরকারি নির্ধারিত অর্থে কর্মীরা সেখানে পাড়ি জমালেও সেখানে গিয়ে তাদের বাড়তি অর্থ গুনতে হচ্ছে। এ অবস্থার পরিবর্তণ না হলে সরকারি ভাল উদ্যোগের সমালোচনার পাশপাশি কর্মীরা ক্ষতিগ্রস্থ হবে।
সংগঠনটির সভাপতি সভাপতি গোলাম আহাদ জামাল জানান, এ অবস্থা নিরসনের জন্য মালয়েশিয়ার ট্রেড ইউনিয়ন এবং বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স ওয়েলফেয়ার সেন্টারসহ শ্রমিক সংগঠনগুলোকে নিয়ে দুই দেশের যৌথ উদ্যোগে মাধ্যমে মনিটরিং কমিটি গঠনের দাবি জানাচ্ছি।
তিনি আরো জানান, সরকারের কাছে মনিটরিং কমিটি গঠনের দাবিতে আগামী শুক্রবার দুপুরে জিাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনেরও আয়োজন করা হয়েছে।
মালয়েশিয়া আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স ওয়েলফেয়ার সেন্টারের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এস এম মহসিন বলেন, “৩৩ হাজার টাকায় সরকারিভাবে কর্মীর সেখানে গেলেও তাদের কাছ থেকে হাইকমিশনের একটি দালাল চক্র বাড়তি টাকা আদায় করছে।
এস এম মহসিনের দাবি, মালয়েশিয়া হাইকমিশনের রাশেদ বাদল, রেজাউল করিম রেজা, একেএম আলমগীর হোসেন ও খন্দকার মাহাতাব নামের এই চার ব্যক্তি কর্মীদের কাছ থেকে বাড়তি টাকা আদায়ে এই চক্রটি পরিচালনা করছে।
ঢাকা জার্নাল, মে ১, ২০১৩