ভাবুন তো পরের দৃশ্য!

জুলাই ৩১, ২০১৫

ঢাকা জার্নাল: ছবিগুলো দেখেই বোঝা যায়, একেবারে ঠিক মুহূর্তেই ছবিগুলো তোলা। এ জন্য একজন ফটোগ্রাফারকে কত সতর্ক থাকতে হয়েছে, তা ভাবলে অবাকই হতে হয়!

কিন্তু ভাবুন তো, ছবি তোলার পরের দৃশ্যের কথা! এরপরে কী হয়েছিল! মনে মনে ভেবে নিন পরের দৃশ্যগুলো! ছবিগুলো একটি বিদেশি সংবাদমাধ্যম থেকে সংগ্রহ করা।


ছুড়ে মারা একটি বল সজোরে মেয়েটির গালে লাগছে। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, বলের আঘাতে চশমাটা পড়ে যাচ্ছে। ভাবুন তো, এরপরে মেয়েটির কী অবস্থা হয়েছিল!

 

 

 


বিকিনি পরে আরামে শুয়ে এক নারী মিষ্টি রোদে শরীরকে চাঙ্গা করছিল। আর তখনই প্রিয় একজন তার শরীরে পানি ছুড়ে মারছেন। ভাবুন, এর পরেও কি ওই নারীর মেজাজ ঠিক ছিল!

 

 

এখানে দুটো ছবি। দুটোই মারাত্মক। একটিতে দেখা যাচ্ছে, কোমলপানীয়ের ছিপি খোলার পর তা তীব্র বেগে শিশুটির চোখেমুখে লাগছে। আর পরের ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে, একটি মোটরসাইকেলের সামনের চাকা ভেঙে পড়ে যাচ্ছেন এর আরোহী।

ছবি দুটি একেবার হলেও মনে কিছুটা হলেও আশঙ্কা জাগায়। মোটরসাইকেল আরোহী পড়ে গিয়ে কি সুস্থ ছিলেন…!


সাইকেল নিয়ে উঁচুতে লাফ দিয়ে কসরত দেখাতে গিয়েছিলেন সৌখিন এক সাইকেল চালক। কিন্তু নিজেকে আর নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেননি তিনি। একেবারে উপুড় হয়ে পড়ছেন পাকা রাস্তায়। তারপর…!!

 

 


দুটি ছবিই অস্বস্তিকর যে কারোর জন্যই। বাঁদিকের ছবিতে হান্ডবল খেলতে গিয়ে প্রতিপক্ষ খেলোয়াড়ের আঙুল ঢুকে গেছে নাকে। কী হতে পারে এরপর! আর পরের ছবিটা দেখলেই তো গা ঘিন ঘিন করে উঠবে। আর যার গায়ে কুকুরটি বমি করছে, তার অবস্থা কী হয়েছিল, তা ছবি দেখে কিছুটা বোঝা যাচ্ছে বৈকি!

 

 

 

দেখুন কাণ্ড! সহকর্মীর গায়ে বিমান থেকে পানি ঢেলে দেওয়া হচ্ছে; কিন্তু তিনি জানছেন না। গায়ে পানি পড়ার পর কী হয়েছিল, তা আর কোনো মিডিয়া প্রকাশ করেনি।

 

 

 

রেস্টুরেন্টে কেক খেতে গিয়ে হাত ফসকে গেছে। পরের অবস্থা কী হবে, তা ছবির ওই নারীর মুখই বলে দিচ্ছে।

 

 

তুষারপাতের দেশে কারো মুখে তুষার টুকরো ছুড়ে মারলে কী হতে পারে, তা যারা ওই দেশে বাস করেন, তারাই ভালো বলতে পারবেন…!

 

 

ঠেলার নাম বাবাজী! দুষ্টুমি করতে গেলে ক্ষিপ্ত হয়ে যায় ছাগলটি। ফলে যা হওয়ার তাই-ই হলো…!!

 

 

 বাঁদিকের ছবিতে কুকুরটাকে রাইডারে চড়ানো হয়েছে। গতিতে নামতে গিয়ে ভয়ে-আতঙ্কে চোখই উল্টে গেছে এটির। আর ডানপাশের ছবিতে বই ছুড়ে মারার ফলাফল…! পরের খবর আর জানা যায়নি!

ঢাকা জার্নাল, জুলাই ৩১, ২০১৫

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.