সবাইকে নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

এপ্রিল ১৯, ২০১৫

PMঢাকা জার্নাল: একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প যথাযথভাবে বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একইসঙ্গে প্রকল্প বাস্তবায়নের অগ্রগতি ও এর সার্বিক কার্যক্রমের নিবিড় পর্যবেক্ষণ অব্যাহত রাখার নির্দেশনাও দিয়েছেন তিনি।
 
রোববার (১৯ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রী তার কার্যালয়ে ‘একটি বাড়ি একটি খামার’ প্রকল্পের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সভায় এ নির্দেশনা দেন।
 
সভায় স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, পরিবেশমন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তাফা কামাল, ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সমবায় ও পল্লী উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী মশিউর রহমান রাঙ্গা, ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
 
সভা শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব একেএম শামীম চৌধুরী সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
 
সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের রাজনীতির লক্ষ্য ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য কমিয়ে আনা। এ প্রকল্পের মাধ্যমে গ্রামীণ অর্থনীতিকে শক্তিশালী করাই সরকারের লক্ষ্য। একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের মাধ্যমে প্রতিটি বাড়িকে স্বাবলম্বী করা।

একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের সফল বাস্তবায়নে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের কথাও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।
 
প্রকল্পের সুফলের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, এর মাধ্যমে উৎপাদন বাড়ছে, পুষ্টি নিশ্চিত হচ্ছে। মানুষ দারিদ্র্য থেকে মুক্তি পাচ্ছে। নিম্নবিত্ত থেকে মধ্যবিত্তে উঠে আসছে মানুষ।
 
৪০ হাজার ৫২৭ টি গ্রামে এ প্রকল্প বাস্তবায়নের কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে বলে সভায় জানানো হয়।
 
সভায় উৎপাদিত পণ্য বাজারজাত করতে দেশের সব জেলা, উপজেলায় এবং গ্রোথ সেন্টারগুলোতে সমবায়ভিত্তিক বাজার গড়ে তোলার কথা বলা হয়। সারা দেশে এ ধরণের ২৭৪টি বাজার রয়েছে।
 
সভায় প্রকল্পের প্রভাব নিয়ে আলোচনা হয়। একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পে ২২ লাখ উপকারভোগী পরিবার মাসিক ২০০ টাকা সঞ্চয়ের বিপরীতে সরকারি দ্বিগুণ সহায়তার মাধ্যমে দুই হাজার কোটি টাকার স্থায়ী তহবিল গঠন করা হয়েছে। ২২ লাখ পরিবারের ৬০ শতাংশই নারী সদস্য।
 
প্রকল্পের আয়বর্ধক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে পারিবারিক উৎপাদন বৃদ্ধি, গ্রামীণ অর্থনীতি সমৃদ্ধ হয়েছে। প্রকল্পের প্রভাবে এর সদস্যদের বার্ষিক আয় ১০ হাজার ৯২১ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে।
 
দরিদ্রদের এনজিও/দাঁদন ব্যবসায়ীদের কবল থেকে মুক্তি পাওয়ার পাশাপাশি প্রকল্প এলাকার অল্প আয়ের পরিবারের সংখ্যা কমে আসার প্রবণতা দেখা গেছে।
 
ঢাকা: একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প যথাযথভাবে বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একইসঙ্গে প্রকল্প বাস্তবায়নের অগ্রগতি ও এর সার্বিক কার্যক্রমের নিবিড় পর্যবেক্ষণ অব্যাহত রাখার নির্দেশনাও দিয়েছেন তিনি।

রোববার (১৯ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রী তার কার্যালয়ে ‘একটি বাড়ি একটি খামার’ প্রকল্পের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সভায় এ নির্দেশনা দেন।

সভায় স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, পরিবেশমন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তাফা কামাল, ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সমবায় ও পল্লী উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী মশিউর রহমান রাঙ্গা, ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।

সভা শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব একেএম শামীম চৌধুরী সাংবাদিকদের এ কথা জানান।

সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের রাজনীতির লক্ষ্য ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য কমিয়ে আনা। এ প্রকল্পের মাধ্যমে গ্রামীণ অর্থনীতিকে শক্তিশালী করাই সরকারের লক্ষ্য। একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের মাধ্যমে প্রতিটি বাড়িকে স্বাবলম্বী করা।

একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের সফল বাস্তবায়নে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের কথাও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রকল্পের সুফলের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, এর মাধ্যমে উৎপাদন বাড়ছে, পুষ্টি নিশ্চিত হচ্ছে। মানুষ দারিদ্র্য থেকে মুক্তি পাচ্ছে। নিম্নবিত্ত থেকে মধ্যবিত্তে উঠে আসছে মানুষ।

৪০ হাজার ৫২৭ টি গ্রামে এ প্রকল্প বাস্তবায়নের কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে বলে সভায় জানানো হয়।

সভায় উৎপাদিত পণ্য বাজারজাত করতে দেশের সব জেলা, উপজেলায় এবং গ্রোথ সেন্টারগুলোতে সমবায়ভিত্তিক বাজার গড়ে তোলার কথা বলা হয়। সারা দেশে এ ধরণের ২৭৪টি বাজার রয়েছে।

সভায় প্রকল্পের প্রভাব নিয়ে আলোচনা হয়। একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পে ২২ লাখ উপকারভোগী পরিবার মাসিক ২০০ টাকা সঞ্চয়ের বিপরীতে সরকারি দ্বিগুণ সহায়তার মাধ্যমে দুই হাজার কোটি টাকার স্থায়ী তহবিল গঠন করা হয়েছে। ২২ লাখ পরিবারের ৬০ শতাংশই নারী সদস্য।

প্রকল্পের আয়বর্ধক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে পারিবারিক উৎপাদন বৃদ্ধি, গ্রামীণ অর্থনীতি সমৃদ্ধ হয়েছে। প্রকল্পের প্রভাবে এর সদস্যদের বার্ষিক আয় ১০ হাজার ৯২১ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে।

দরিদ্রদের এনজিও/দাঁদন ব্যবসায়ীদের কবল থেকে মুক্তি পাওয়ার পাশাপাশি প্রকল্প এলাকার অল্প আয়ের পরিবারের সংখ্যা কমে আসার প্রবণতা দেখা গেছে।

ঢাকা: একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প যথাযথভাবে বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একইসঙ্গে প্রকল্প বাস্তবায়নের অগ্রগতি ও এর সার্বিক কার্যক্রমের নিবিড় পর্যবেক্ষণ অব্যাহত রাখার নির্দেশনাও দিয়েছেন তিনি।

রোববার (১৯ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রী তার কার্যালয়ে ‘একটি বাড়ি একটি খামার’ প্রকল্পের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সভায় এ নির্দেশনা দেন।

সভায় স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, পরিবেশমন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তাফা কামাল, ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সমবায় ও পল্লী উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী মশিউর রহমান রাঙ্গা, ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।

সভা শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব একেএম শামীম চৌধুরী সাংবাদিকদের এ কথা জানান।

সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের রাজনীতির লক্ষ্য ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য কমিয়ে আনা। এ প্রকল্পের মাধ্যমে গ্রামীণ অর্থনীতিকে শক্তিশালী করাই সরকারের লক্ষ্য। একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের মাধ্যমে প্রতিটি বাড়িকে স্বাবলম্বী করা।

একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের সফল বাস্তবায়নে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের কথাও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রকল্পের সুফলের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, এর মাধ্যমে উৎপাদন বাড়ছে, পুষ্টি নিশ্চিত হচ্ছে। মানুষ দারিদ্র্য থেকে মুক্তি পাচ্ছে। নিম্নবিত্ত থেকে মধ্যবিত্তে উঠে আসছে মানুষ।

৪০ হাজার ৫২৭ টি গ্রামে এ প্রকল্প বাস্তবায়নের কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে বলে সভায় জানানো হয়।

সভায় উৎপাদিত পণ্য বাজারজাত করতে দেশের সব জেলা, উপজেলায় এবং গ্রোথ সেন্টারগুলোতে সমবায়ভিত্তিক বাজার গড়ে তোলার কথা বলা হয়। সারা দেশে এ ধরণের ২৭৪টি বাজার রয়েছে।

সভায় প্রকল্পের প্রভাব নিয়ে আলোচনা হয়। একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পে ২২ লাখ উপকারভোগী পরিবার মাসিক ২০০ টাকা সঞ্চয়ের বিপরীতে সরকারি দ্বিগুণ সহায়তার মাধ্যমে দুই হাজার কোটি টাকার স্থায়ী তহবিল গঠন করা হয়েছে। ২২ লাখ পরিবারের ৬০ শতাংশই নারী সদস্য।

প্রকল্পের আয়বর্ধক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে পারিবারিক উৎপাদন বৃদ্ধি, গ্রামীণ অর্থনীতি সমৃদ্ধ হয়েছে। প্রকল্পের প্রভাবে এর সদস্যদের বার্ষিক আয় ১০ হাজার ৯২১ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে।

দরিদ্রদের এনজিও/দাঁদন ব্যবসায়ীদের কবল থেকে মুক্তি পাওয়ার পাশাপাশি প্রকল্প এলাকার অল্প আয়ের পরিবারের সংখ্যা কমে আসার প্রবণতা দেখা গেছে।

ঢাকা জার্নাল, এপ্রিল ১৯, ২০১৫

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.